আবদুল মান্নান: বৈশ্বিক মহামারি ‘করোনা’ ভাইরাস মোকাবিলায় দেশব্যাপি মানুষজন কর্মহীন গৃহেবন্দি। ফলে ঘরে ঘরে অভাবের হাতছানি। উপজেলা প্রশাসন, পার্বত্য জেলা
আবদুল মান্নান: বৈশ্বিক মহামারি ‘করোনা’ ভাইরাস মোকাবিলায় দেশব্যাপি মানুষজন কর্মহীন গৃহেবন্দি। ফলে ঘরে ঘরে অভাবের হাতছানি। উপজেলা প্রশাসন, পার্বত্য জেলা পরিষদ বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের বরাদ্দানুযায়ী ত্রাণ বিতরণ করছে। বরাদ্দ অপ্রতুল হওয়ায় তৃণমূলে গৃহবন্দি ও কর্মহীনরা বঞ্চিত হচ্ছে! মানুষের হাহাকার দেখে এগিয়ে আসছেন সাবেক ও বর্তমান জনপ্রতিনিধিসহ অনেক বিত্তবানরা। ১৬ এপ্রিল মানিকছড়ি উপজেলার কালাপানিসহ আশে-পাশের দুই শতাধিক খেটে-খাওয়া মানুষের মাঝে ব্যক্তি উদ্যোগে ত্রাণ-সামগ্রী বিতরণ করলেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এম.এ. জব্বার।
এ মূহূর্ত্বে বিশ্বে ছড়িয়েপড়া মহামারি ও প্রাণঘাতি‘করোনা’ ভাইরাসের প্রার্দুভাবে দিশেহারা মানুষ। সরকারের নির্দেশে সর্বত্র সরকারী ছুঁটিসহ দেশব্যাপি চলছে ঘোষিত ও অঘোষিত লকডাউন। ফলে মানুষজন গৃহেবন্দি রয়েছে। কারোরই আয়-রোজগার নেই। ঘরে ঘরে খাদ্যসংকটে হাহাকার। সরকার বিভিন্ন মন্ত্রনাালয়ের মাধ্যমে উপজেলা প্রশাসন, জেলা পরিষদের উদ্যোগে ত্রাণ-সামগ্রী বিতরণ অব্যাহত রেখেছে। এছাড়াও ব্যক্তি ও সামাজিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সাধ্যানুযায়ী ত্রাণ বিতরণ করছে। সরকারী বরাদ্দ অপ্রতুল হওয়ায় পার্বত্য জনপদ খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে এখনো অনেক অভাবী পরিবারে ত্রাণ পৌঁছেনি।
ফলে ১৬ এপ্রিল সকালে উপজেলার ৩ নং যোগ্যাছোলা ইউপি’র ১,২ ও ৩ নং ওয়ার্ডের অতি নিন্মবিত্ত ও নিন্মবিত্ত কর্মহীন গৃহবন্দি আড়াই শতাধিক মানুষের হাতে ত্রাণ-সামগ্রী তুলে দিলেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও বর্তমান জেলা পরিষদ সদস্য এম.এ. জব্বার। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ত্রাণ-সামগ্রী বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম, গ্রাম ডাক্তার কল্যাণ সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. রমজান আলীসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।