হুমকির মুখে অনলাইন গণমাধ্যম শিল্প : ঝুলছে নিবন্ধন প্রক্রিয়া

                                              : নির্মল বড়ুয়া :

বৈশ্বিক মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে শতকরা ৮০% মানুষের কাছে সংবাদ মাধ্যম হিসাবে অনলাইন গণমাধ্যম নেতৃত্বস্থান দখল করেছে। করোনা পরিস্থিতিতে প্রিন্ট মিডিয়া বা কাগজের পত্রিকা বন্ধ । কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান সমুহ পত্রিকা ছাপার পর তা পাঠকের কাছে পৌছানোর মত হকারের অভাবে শেষ পর্যন্ত বন্ধ রেখেছেন । সবাই ঝুঁকে পড়েছে অনলাইন গণমাধ্যমের দিকে, সময় বাধ্য করেছে। প্রতিটি মানুষের হাতে হাতে মোবাইল ফোন থাকার কারণে পেইসবুক, টুইটার,হোয়াটসএ্যাপ, ইমু,ইউটিউভ বা গুগল চার্জ ইঞ্জিন ইত্যাদি এ্যাপস বা ব্রাউজার ইনষ্টল করে ইন্টানেট সংযোগের মাধ্যমে খুব সহজে বিনমূল্যে গবেষণার সকল তথ্য হাতর মুঠোয় এবং সহজে পাঠকরা অনলাইন মিডিয়ার সকল সংবাদ মুহুর্তে পেয়ে যাচ্ছেন। পাঠকরা তাদের পছন্দের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে নিজেদের পছন্দের যে কোন সংবাদ বা সংবাদচিত্র এবং ভিডিও শেয়ার করতে পারছেন। অনলাইন গণমাধ্যমে একজন পাঠক সংবাদ পড়ে বা সংবাদ শুনে তার নিজস্ব মতামত প্রকাশের সুযোগ শতভাগ রয়েছে, এছাড়া অনলাইন মিডিয়ার যে কোন তথ্য খুব সহজে সংরক্ষণ করার সুযোগ আছে। বিশেষ করে ঘাতক করোনাভাইরাস যখন তছনছ করে দিচ্ছে সমগ্র বিশ্ব, যখন অনলাইন গণমাধ্যমের স্বীকৃতি দিয়ে অনলাইন গণমাধ্যমের ওপর নির্ভশীলতা বেড়েছে, বেড়েছে অনলাইন গণমাধ্যমের কদরও। আমাদের বংলাদেশে তার চিত্র একেবাই বিপরীত।

বাংলাদেশে অনলাইন গণমাধ্যমের যাত্রা ২০০৫ সালের দিকে শুরু হলেও এর পূর্ণতা পেয়েছে ২০১৩-১০১৪ সালের দিকে। আজ ২০২০ সালে এসে বৈশ্বিক মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে আমাদের দেশে অনলাইন গণমাধ্যমের ওপর নির্ভর করে চলছে দেশের গণমাধ্যম । করোনা পরিস্থিতিতে সরকার প্রধান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনলাইন মাধ্যম ব্যবহার করে ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে দেশ পরিচালনা করছেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো অনলাইনে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম অব্যহত রেখেছেন এছাড়া বিচারকগণ অনলাইনের মাধ্যমে ভার্চুয়াল কোর্ট পরিচালনা করছেন, ঘুর্ণিঝড় আমফানের মতো দুর্যোগ মোকাবেলা করা হচ্ছে অনলাইনে। ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে যেসব স্যাটেলাইট টিভি, আইপি টিভি, এফএম রেডিও ও অনলাইন নিউজ পোর্টাল পরিচালিত হয় তাকেই বলা হচ্ছে অনলাইন গণমাধ্যম।

অনলাইন গণমাধ্যমের অনেক সমালোচনাকারীরা বলছেন অনলাইন গণমাধ্যমই এখন বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্বের শক্তিশালী প্রধান গণমাধ্যম। এছাড়াও বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশ-ই প্রথম অনলাইন গণমাধ্যম পরিচালনার জন্য নীতিমালা প্রণয়ন করেছে, যা সরকার জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা ২০১৭ খসড়া নীতিমালা গত ১৯ জুন ২০১৭ ইংরেজি তারিখ মন্ত্রীসভায় নীতিগতভাবে খসড়া পাশ করেছে। এই খসড়া আইনে জাতীয় সম্প্রচার আইনে প্রস্তাবিত সম্প্রচার কমিশন নামে একটি কমিশন প্রস্তাব করা হয়েছে। জাতীয় সম্প্রচার কমিশন আইন গত শীত মৌসুমে জাতীয় সংসদে পাশ করেছেন সরকারের নীতি নির্ধারকরা । এই আইন পাশ হলে অনলাইন প্রচার মাধ্যমসমূহকে কমিশনের কাছে নিবন্ধন নিতে হবে। এর ফলে প্রথমবারের মত অনলাইন গণমাধ্যম সরকারের তদারকির আওতায় নেয়া হয়েছে। জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা ২০১৭ মন্ত্রীসভায় পাশ হওয়ার পর এই নীতিমালাটিকে বৈষম্য নীতিমালা বলে আখ্যা দিয়েছেন ষ্টেকহোল্ডাররা । কারণ নীতিমালায় ষ্টেকহোল্ডারদের কোন ধরনের মতামত স্থান পায়নি। এটি আইন আকারে পাশ করার ফলে অনলাইন গণমাধ্যম যতটুক সম্প্রসারিত হয়েছে তা পিছিয়ে পড়েছে তেমনি জাতীয় সম্প্রচার আইনে প্রস্তাবিত সম্প্রচার কমিশনের অধীনে এগিয়ে যাওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে।

সরকার তথ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে অনলাইন গণমাধ্যমকে নিবন্ধন দেওয়ার জন্য আহবান জানালে ২০১৫ সালের শেষদিকে এবং ২০১৬ সালের প্রথম দিকে ২০২০টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, ৫০ এর অধিক অনলাইন রেডিও এবং ২শ’র অধিক অনলাইন টেলিভিশন নিবন্ধন পাওয়ার জন্য আবেদন করেছেন। সরকার প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশ পুলিশ, পুলিশের বিশেষ শাখা-ডিএসবি, ডাইরেক্টরেট জেনারেল ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্সী (ডিজিএফআই) এবং জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই), র‌্যাপিড এ্যাশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) সহ সরকারের গুরত্বপূর্ণ সংস্থার মাধ্যমে তৃনমুল পর্যায়ে একাধিকবার যাচাই বাছাই করে এগারো’শ এর চেয়ে বেশি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ৫০টির কাছাকাছি অনলাইন টেলিভিশন, ২০টির মত অনলাইন রেডিও (এ পরিসংখ্যানটি আরো কম বেশী হতে পারে) নিবন্ধন পাওয়ার উপযোগী করে একটি তালিকা প্রণয়ন করেছে বলে তথ্যমন্ত্রণালয়ের সম্মানীত সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এবং বর্তমান সম্মানীত তথ্য মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ গত বছর পহেলা ডিসেম্বর সচিবালয়ে এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বলেছেন, “আগামী সপ্তাহ থেকে অনলাইন নিউজ পোর্টালের নিবন্ধন শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। যারা নিবন্ধন পাবে না, তারা এ ধরনের পোর্টাল চালাতে পারবে না।” “স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কয়েকশ অনলাইন নিউজ পোর্টালের কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে দেখেছে। সরকার সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র পরীক্ষা করে দেখে আগামী সপ্তাহে অনলাইন নিউজ পোর্টালের নিবন্ধন দেয়া শুরু করবে।”

তথ্যমন্ত্রী আরো বলেছেন, ভবিষ্যতে যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অনলাইন মিডিয়া চালু করা হবে। নিবন্ধন ছাড়া কেউ অনলাইন নিউজ পোর্টাল চালাতে পারবে না। সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ অনুযায়ী ইলেকট্রনিক্স মিডিয়া সেক্টরে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করা হবে। এ সেক্টরে কোনো ধরনের অনিয়ম দেখলে সরকার ব্যবস্থা নেবে।
তথ্যমন্ত্রী দ্বিতীয় বার বলেছেন বঙ্গবন্ধুর জন্মজয়ন্তীতে ১৭ মার্চ-২০২০ তারিখে মধ্যে অনলাইন গণমাধ্যমে নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হবে।

কিন্তু কেবলই আশ্বাস, দীর্ঘ ৫ বছরের বেশী সময় অতিবাহিত হলেও তথ্য মন্ত্রণালয় অনলাইন প্রচারমাধ্যম সমূহকে নিবন্ধন প্রদানে নিষ্ক্রিয়তা লক্ষ্য করা গেছে। এর কারণ কি ? আগে একটি টেলিভিশন চ্যানেল চালু করতে কোটি টাকা বিনিয়োগ হতো, একটি রেডিও ষ্টেশন তাও কোটি টাকা একটি কাগজের পত্রিকা প্রকাশনায় কমপক্ষে ৫০ লাখ টাকা প্রয়োজন হতো। সেখানে কম খরচে অনলাইন প্রচারমাধ্যম সমূহ মূহুর্তের মধ্যে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচার করছে। এটি দেশের জন্য অনায়াশে একটি সুসংবাদ। কিন্তু শুরু থেকে অনলাইন প্রচারমাধ্যম সমূহ অলাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিগনিত হয়ে আসছে। নেই কোন বিজ্ঞাপন নেই কোন ব্যাংক লোন, নেই কোন সরকারী সুযোগ সুবিদা। একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল শুরু করতে কমপক্ষে ৫-৭জন দক্ষ সংবাদকর্মীর প্রয়োজন হয়। কমপক্ষে ২টি ল্যাপটপ ৫টি ডেক্সটপ কম্পিউটার, ৩-৫টি ক্যামেরা, একটি অফিস, দ্রুতগতি সম্পন্ন ইন্টারনেট সংযোগ প্রয়োজন হয়। সংবাদকর্মীদের প্রতিমাসে জনপ্রতি কমপক্ষে ১৫ হাজার টাকা করে সম্মানী লাগে। প্রতিটি নিউজ পোর্টালের সাথে কমপক্ষে ৫০ জনের অধিক সাংবাদিক জড়িত রয়েছে।

একটি ওয়েভ সাইট তৈরী করতে ডিজাইন, ডোমেইন, হোষ্টিং ও সার্ভার খরচসহ সব মিলিয়ে একটি নিউজ পোর্টালের মালিককে প্রাথমিভাবে ২০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। তারপর প্রতিমাসে সংবাদ কর্মীদের সম্মানী ভাতা, গাড়ীর তেল খরচ, ইন্টারনেট বিল, বিদ্যুৎ বিল, টেলিফোন বিল, অফিস ভাড়া এবং বছর শেষে ডোমেইন হোষ্টিং নবায়ন করতে হয়। এতে কমপক্ষে বছরে একটি নিউজ পোর্টাল আপডেট রাখতে ১০ লক্ষ টাকা খরচ হচ্ছে। এতকিছুর পর সরকার দীর্ঘ দিন ধরে নিবন্ধন প্রক্রিয়াটি ঝুলিয়ে রাখায় অনলাইন গণমাধ্যম শিল্প আজ হুমকির মুখে পড়েছে। নিবন্ধন না পাওয়াটা-ই অনলাইন গণমাধ্যম শিল্প হিসেবে গড়ে ওঠার প্রধান বাধা হয়ে দাড়িয়েছে।

অনলাইন গণমাধ্যমের ষ্টেক হোল্ডারদের সংগঠন বাংলাদেশ অনলাইন নিউজ পোর্টাল এসোসিয়েশন-বনপা সরকারের কাছ থেকে নিবন্ধন আদায় করতে অদ্যবধি কোন পদক্ষেপ নিতে পারেননি। গভীরভাবে লক্ষ্য করা গেছে যে, ষ্টেকহোল্ডারদের পাশ কাটিয়ে জাতীয় অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমাল ২০১৭ আইনটি শেষ পর্যন্ত সরকার নিজের মত করে পাশ করেছে।

অনলাইন গণমাধ্যমের সুবাদে অনেকই আজ মন্ত্রী হয়ে জাতীয় পতাকা নিয়ে জাতীয় সংসদে প্রবেশ করছেন উনারা বেমালুম ভুলে গেছেন অনলাইন গণমাধ্যমের কথা। এসব সম্মানীত মন্ত্রী-এমপিরা ভুলেও ভাসুরের নাম মুখে নেন না। বড়ই আজব এই বাংলাদেশ, যাদের সুবাদে মন্ত্রী-এমপি সেই অনলাইন গণমাধ্যমের কর্মীদের সাথে দেখা পর্যন্ত করার মতো তাদের হাতে সময় থাকেনা। সরকারের অনেক সম্মানীত মন্ত্রী-এমপি-আমলারা অনলাইন গণমাধ্যমের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে আশার বাণী শোনান।

আবার কেউ কেউ বলেন অনলাইন গণমাধ্যম না-কি মুলধারার গণমাধ্যম নয়। তাহলে তাদের দমন করার জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করা হয়েছে কেন ? যদি বলা হয় সাইবার ক্রাইম দমনে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করা হয়েছে ! তাহলে সেই আইনে কোথায় তো বলা নেই যে; অনলাইন গণমাধ্যমের সংবাদ কর্মীরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের আওতামুক্ত থাকবেন। কোন ধরনের আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে, কেউ যদি ইলেক্ট্রনিক্স বিন্যাসে সরকারের সমালোচনা করেন এবং সত্য সংবাদ প্রকাশ করেন তাকে গুজব বলে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে অথবা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় মামলা করে সাথে সাথে গ্রেফতার করা হচ্ছে এবং ঐ অনলাইন গণমাধ্যমের সংবাদ কর্মীর বাড়ি-ঘরে পুলিশ ও দলীয় মাস্তানদের দিয়ে হামলা করে বাড়ি-ঘর ভাংচুড় করা হচ্ছে। অনলাইন গণমাধ্যমের সংবাদ কর্মীর স্ত্রী,পুত্র, কণ্যা,পিতা-মাতাকেসহ জেলে পুরে রাখা হচ্ছে। বছরের পর বছর কোর্টের বারান্দায় ঘুরতে হচ্ছে। অনলাইন গণমাধ্যমের সংবাদ কর্মীরা একবার মামলায় পড়লে উচ্চ আদালত থেকে শুরু করে নিন্ম আদালত এক পর্যায়ে রাজধানীর সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনাল (দেশের ডিজিটাল অপরাধ বিষয়ক একমাত্র বিচারিক আদালত) পর্যন্ত ঘুরাঘুরি করতে করতে লক্ষ-লক্ষ টাকা ব্যয় হয় শেষ পর্যন্ত মাথা গোজার ঠাই ভিটা বাড়ি বিক্রয় করে মামলায় উকিলে খরচ চালিয়ে হাজিরা দিতে হয়। মামলায় সাজা হলে ১৪ বছর সশ্রম কারাদন্ড, কোটি টাকা অর্থ দন্ড অথবা উভয় দন্ড। আবার কেউ যদি একই ভাবে কাগজের পত্রিকায় বা বই লিখে সরকারের সমালোচনা করেন তাকে সমন দিয়ে কোর্টে ডাকা হয়, মামলার সাজা হয়ে ২ বছর জেল অথবা ৫শত থেকে ২ হাজার টাকা অর্থ দন্ড।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন (৫৭ ধারা) ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার কারণে দেশে সব চেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্থ অনলাইন গণমাধ্যমের সংবাদ কর্মীরা। অথচ মানবধিকার কর্মী হিসাবে অনলাইন গণমাধ্যমের সংবাদ কর্মীদের সুরক্ষার জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে কোন ধারা বা শংশোধনী প্রনয়ন করা হয়নি।

সরকার প্রিন্ট ভার্সনের জন্য আইনী কঠোরতা কমিয়ে অনলাইন গণমাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণে খুব কঠোর হচ্ছেন। কেন ? অনলাইন গণমাধ্যমের অন্যতম অংশ অনলাইন নিউজ পোর্টাল সমুহকে কেনকোণঠাসা করে রাখা হয়েছে ?

দেশে কেনোই বা যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অনলাইন মিডিয়া চালু করা হচ্ছে না ?
অনলাইন গণমাধ্যম একটা বিশাল জগৎ সমগ্র বিশ্ব। একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালের পরিচালক বা সম্পাদক একজন গবেষক। রাষ্ট্রের স্বার্থে নিবন্ধন প্রদানের মাধ্যমে অনলাইন গণমাধ্যম শিল্পকে রক্ষার প্রত্যাশা করি।
লেখক: নির্মল বড়ুয়া মিলন, মূখ্য সম্পাদক, সিএইচটি মিডিয়া ২৪ ডটকম।
তারিখ : ২১ মে-২০২০ খ্রি.।

Read Previous

খাগড়াছড়িতে সাংবাদিকদের আর্থিক সহায়তা দিলেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী

Read Next

লক্ষ্মীছড়িতে সেনাবাহিনীর উদ্যোগে ব্যতিক্রমধর্মী এক মিনিটের ঈদ বাজার