ইউপিডিএফ-জেএসএস’র মধ্যে বন্দুকযুদ্ধ

খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি: খাগড়াছড়ির পানছড়িতে বিবাদমান দুই পাহাড়ি সংগঠনের মধ্যে প্রায় দুই ঘন্টা ব্যাপী বন্দুক যুদ্ধের খবর পাওয়া গেছে। ১২ এপ্রিল বৃহস্পতিবার স

মহালছড়িতে আলোচনা সভা ও চলচ্চিত্র প্রদর্শনী
দীঘিনালায় কাঠ ব্যবসায়ীদের উপর সন্ত্রাসী হামলা
সিন্দুকছড়ি জোন কর্তৃক মানব কল্যাণে মানবিক সহায়তা ও চিকিৎসা প্রদান

খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি: খাগড়াছড়ির পানছড়িতে বিবাদমান দুই পাহাড়ি সংগঠনের মধ্যে প্রায় দুই ঘন্টা ব্যাপী বন্দুক যুদ্ধের খবর পাওয়া গেছে। ১২ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে ১০ টা পর্যন্ত এ বন্দুক যুদ্ধের ঘটনা ঘটে। তবে এ ঘটনায় এক ইউপিডিএফ কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছে বলে শোনা গেলেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তা নিশ্চিত করেনি। তাদের মতে, তারাও শুনেছেন কিন্তু তাদের টহল টিম ঘটনাস্থলে গিয়েছে তারা ফিরে না আসা পর্যন্ত কিছুই বলা যাবে না।

এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ইউপিডিএফ(প্রসীত) ও জেএসএস(এমএন) গ্রুপের মধ্যে এ বন্দুকযুদ্ধ হয় বলে এলাকাবাসী দাবী করলেও কোন পক্ষই তা স্বীকার করেনি। এদিকে বৈসাবি উৎসবের মধ্যে দুই পাহাড়ি সংগঠনের মধ্যে সংঘাত-সংর্ষের ঘটনায় সাধারণ মানুষের মাঝে আতংক ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি নাম প্রকাশ না করা শর্তে জানান, সকাল ৮টার দিকে পানছড়ি উপজেলা লতিবান ইউনিয়নের বিধান চন্দ্র্র কার্বারী পাড়া এলাকায় দুই পক্ষের মধ্যে বন্দুক যুদ্ধ শুরু হয়। চলে প্রায় সকাল ১০ টা পর্যন্ত। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে শত শত রাউন্ড গুলি বিনিময় হয়। স্থানীয়দের মতে, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ইউপিডিএফ(প্রসীত) ও জেএসএস(এমএন) গ্রুপের মধ্যে এ বন্দুক যুদ্ধ হয়। তবে দুই পক্ষই বিষয়টি জানা নেই বলে জানিয়েছে।

জেএসএস(এমএন) গ্রুপের কেন্দ্রীয় নেতা সুধাকর ত্রিপুরা এ ধরনের কোন ঘটনা তার জানা নেই দাবী করে বলেন, পরিস্থিতি ভালো না। কখনো কোথায় কি হয়, বলা মুশকিল।

অপরদিকে ইউপিডিএফ(প্রসীত) গ্রুপের কেন্দ্রীয় গণমাধ্যম শাখার প্রধান নিরণ চাকমা বলেন, আমি খাগড়াছড়ির বাইরে আছি। আমার কাছে এ ধরনের কোন তথ্য নেই। খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মো: আলী আহমেদ খান বলেন, খবর পেয়েছি। সত্যতা যাচাইয়ের চেষ্টা চলছে।