স্টাফ রিপোর্টার: বান্দরবানে সন্ত্রাসীদের ব্রাশফায়ারে ৬ নেতাকর্মী হত্যার ঘটনায় খাগড়াছড়ি জেলা শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসং
স্টাফ রিপোর্টার: বান্দরবানে সন্ত্রাসীদের ব্রাশফায়ারে ৬ নেতাকর্মী হত্যার ঘটনায় খাগড়াছড়ি জেলা শহরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (পিসিজেএসএস-এম এন লারমা) গ্রুপ।
৭ জুলাই মঙ্গলবার বিকালে জেলা শহরের মহাজন পাড়া সূর্য শিখা ক্লাবের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে মুক্তমঞ্চের সামনে গিয়ে সমাবেশ করেন। সংগঠনটির জেলা শাখার সহ-সভাপতি সুভাষ চাকমার সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি সিন্ধু কুমার চাকমা, জেলা কমিটির যুব বিষয়ক সম্পাদক প্রত্যয় চাকমা এবং পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের(পিসিপি) কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি দীপন চাকমা।
সমাবেশে থেকে বান্দরবানে ৬ নেতাকর্মী হত্যা এবং ৩জন আহতের ঘটনায় সন্তু লারমা সমর্থিত পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতিকে দায়ী করে বক্তারা অবিলম্বে হামলার ঘটনার বিচার দাবি করেন। অন্যথায় কঠোর কর্মসূচিরও ঘোষণার হুসিয়ারি দেন তারা।
এদিকে পিসিজেএসএস-এম এন লারমা অংশের কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রচার সম্পাদক সুধাকর ত্রিপুরা এক বিবৃতিতে বান্দরবানে নিহতদের মধ্যে বিমল কান্তি চাকমা প্রকাশ বিধু বাবু’র বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়ি উপজেলার কুড়াদিয়া ছড়া এলাকায়। তিনি সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি।
নিহতদের মধ্যে উপদেষ্টা কমিটির সদস্য চিংথোয়াইয়াঅং মারমা প্রকাশ ডেভিডের বাড়ি মানিকছড়ি, বান্দরবান জেলা কমিটির সভাপতি রতন তঞ্চগ্যার বাড়ি বান্দরবানের রোয়াংছড়ি উপজেলার নোয়াপতং, পার্বত্য চট্টগ্রাম যুব সমিতির সদস্য রবীন্দ্র চাকমা মিলনের বাড়ি মহালছড়ি উপজেলার খুলরাম পাড়া এবং যুব সমিতির সদস্য রিপন ত্রিপুরা জয় ও জ্ঞান ত্রিপুরা দীপেনের বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার গুইমারা উপজেলার বাইল্যাছড়িতে বলে জনানো হয়।