• November 21, 2024

খাগড়াছড়ির সাজেকে বঙ্গবন্ধু ট্যুর ডি সিএইচটি এমটিবির উদ্বোধন করলেন তথ্যমন্ত্রী

খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি: খাগড়াছড়ির সাজেকে ২৮ ডিসেম্বর থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩দিনব্যাপী বঙ্গবন্ধু ট্যুর ডি সিএইচটি এমটিবির উদ্বোধন করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ এম.পি।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ৩ পার্বত্য জেলায় পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং বাংলাদেশ অ্যাডভেঞ্চার ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় এ বঙ্গবন্ধু ট্যুর ডি সিএইচটি এমটিবি চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।

২৮ ডিসেম্বর সোমবার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উদ্বোধন করেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাসান মাহমুদ এম.পি।

পার্বত্য চট্রগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের সচিব সফিকুল আহমদ’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, রাঙ্গামাটির সাংসদ ও খাদ্য মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি দীপংকর তালুকদার এমপি, খাগড়াছড়ির সাংসদ ও টাস্কফোর্স চেয়ারম্যান কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, পার্বত্য চট্টগ্রাম সংরক্ষিত আসনের মহিলা এম.পি বাসন্তী চাকমা।

এছাড়াও অনুষ্ঠানে খাগড়াছড়ির রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ ফয়জুর রহমান, খাগড়াছড়ির জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু, রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী, রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসক মোঃ মামুনুর রশীদ সহ পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি এবং বাংলাদেশ অ্যাডভেঞ্চার ফাউন্ডেশন প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু ট্যুর ডি সিএইচটি এমটিবি চ্যালেঞ্জ এর মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মকে দেশীয় বিভিন্ন ক্রীড়া ও সংস্কৃতি সম্পর্কে ধারণা অর্জন, অ্যাডভেঞ্চার ক্রীড়ার মাধ্যমে সুস্থ দেহ ও সুন্দর মনের অধিকারী জীবন যাপন এবং বিশ্বব্যাপি জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রতিক্রিয়া কমিয়ে আনতে উৎসাহিত করবে। এ দীর্ঘ পাহাড়ি জনপদ তথা আঁকা-বাঁকা পাহাড়ি পথ বাইসাইকেলে অতিক্রম করার মধ্য দিয়ে এক অন্যরকম ক্রীড়া অ্যাডভেঞ্চারের অভিজ্ঞতা অর্জন করবে’।

উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু ট্যুর ডি সিএইচটি এমটিবি চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতায় তিন পার্বত্য জেলা থেকে ৪৫ জন এবং দেশের অন্যান্য জেলা থেকে ৫৫ জনসহ সর্বমোট ১০০ জন ক্রীড়াপ্রেমী সাইক্লিস্টস অংশগ্রহণ করেছেন।

প্রথম দিন: প্রথম ধাপঃ (২৮ ডিসেম্বর) সোমবার (সকাল ৮টা, সাজেক থেকে রাঙ্গামাটি চিং হ্লা মং চৌধুরী মারী স্টেডিয়াম ১৩০ কিঃমি)।

দ্বিতীয় দিন: দ্বিতীয় ধাপঃ ২৯ ডিসেম্বর মঙ্গলবার সকাল ৮ টা, রাঙ্গামাটি চিং হ্লা মং চৌধুরী মারী স্টেডিয়াম থেকে বান্দরবান স্টেডিয়াম-৯০ কিঃমি) এবং

তৃতীয় দিন: তৃতীয় ধাপঃ (৩০ ডিসেম্বর) বুধবার (সকাল ৮টা, বান্দরবান স্টেডিয়াম থেকে থানচির সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ ৮০ কিঃমি)। পরে ঐ দিনই থানচি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সমাপনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে পুরস্কার ও সম্মাননা বিতরণ করা হবে।

পাহাড়ের আলো

https://pahareralo.com

সর্বাধিক জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল। সর্বশেষ সংবাদ সবার আগে জানতে চোখ রাখুন পাহাড়ের আলোতে।

Related post