পানছড়িতে ইফার সভা: নিয়ম মেনো পাঠ দান করতে হবে
মোফাজ্জল হোসেন ইলিয়াছ: ইসলামী ফাউন্ডেশন (ইফা)‘র কেন্দ্র শিক্ষক/শিক্ষিকাদেরকে যথাযথ নিয়মে পাঠ দান করতে হবে, যাহাতে কোমল মতি শিশুরা নিজ ইচ্ছায় শিক্ষা কেন্দ্রে আসে। একই সাথে শিক্ষক/শিক্ষাকাদেরকে সমাজের মানুষের প্রতি সম্মান ও ভালবাসা দানের উপর গুরুত্ব আরোপ করে আরো বলেন, যদি সবাইকে সম্মান করা হয় তবে ইফা‘র আরো ব্যাপক প্রসার ঘটবে। আল্লাহ্র মেহেরবানী এবং শিক্ষক/শিক্ষিকাদের কঠোর পরিশ্রমের কারণেই এই প্রকল্পের সুনাম দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই কোমলমতি ছোট ছোট শিশুদের প্রতি যতœবান হয়ে পাঠদান করতে হবে। আজ সোমবার (১০ই ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় পানছড়িতে ইফা‘র সম্মনয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে, ইফা‘র খাগড়াছড়ি‘র উপ-পরিচালক মোঃ ইউসুফ আলী শিক্ষক/শিক্ষিকাদের উদ্যেশে এসকল কথা বলেন।
ইফা‘র পানছড়ি ফিল্ড সুপারভাইজার (এফএস) মোঃ এরশাদ পরিচালিত সভায় বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, ইফা‘র মহাপরিচালকের প্রতিনিধি ও অডিট কর্মকর্তা মোঃ আতিকুর রহমান মিলন, ফিল্ড অফিসার (এফও) মোঃ শাহাদাত উল্ল্যাহ্, জেলা হিসাব রক্ষাক কর্মকর্তা মোঃ নজরুল ইসলাম প্রমূখ।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, মর্ডেল কেয়ারটেকার মোঃ সাব্বির মাহমুদ, সাধারণ কেয়াটেকার মোঃ ইসমাঈল বিন ইউসুফ, মোঃ দানেশ আলী আজাদীসহ মসজিদ ভিক্তিক শিক্ষা কেন্দ্রের শিক্ষক ও শিক্ষিকাগন।
ইসলামের প্রচার ও প্রসার কল্পে আলেম ওলামাদের যেমন দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে, ঠিক তেমনি দেশের সস্মান, উন্নতি এবং শান্তি বজায় রাখতেও ঈমানী দায়িত্ব রয়েছে, তাই সবাইকে মিলেমিশে কাজ করার আহবান জানিয়ে ফিল্ড অফিসার (এফএস) মোঃ শাহাদাত উল্ল্যাহ্ সকলের উপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
১৯৮৬ সালে ইসলামী ফাউন্ডেশনে যোগদান করেছি, তখনকার ইসলামী ফাউন্ডেশ আর ২০১৮ সালের ফাউন্ডেশন আকাশ পাতাল ব্যবধান উল্লেখ করে ইফা‘র মহাপরিচালকের প্রতিনিধি ও অডিট কর্মকর্তা মোঃ আতিকুর রহমান মিলন বলেন, এই প্রকল্প বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছি, কিন্তু আল্লাহর মেহেরবানীতে সরকার এই প্রকল্প শুধু চালুই করেনি বরং মাঠ পর্যায়ে পৌছিয়ে দিতে নিরলসভাবে কাজ করছে।