ইউএনও ফাহমিদা মুস্তফা বলেন, ‘জামতলী বাঙালি পাড়া এলাকায় নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীকে বিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে জেলা প্রশাসককে এলাকা থেকে জানানো হয়। পরে জেলা প্রশাসকের নির্দেশে ঘটনাস্থলে গিয়ে বাল্যবিবাহের প্রস্তুতির সত্যতা পাই। শিক্ষার্থীর মা-বাবা এলাকায় থাকেন না। সে খালুর বাড়িতে থেকে পড়াশোনা করছে। পরে দারিদ্র্য বিবেচনায় নিয়ে জরিমানা না করে স্থানীয় গণমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে অভিভাবকদের কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে বিয়ে বন্ধ করা হয়।’
দীঘিনালায় ৯বম শ্রেণির ছাত্রীর বাল্যবিয়ে বন্ধ করলেন ইউএনও