খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক এলাহীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

Homeস্লাইড নিউজশিরোনাম

খাগড়াছড়িতে সাংবাদিক এলাহীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

স্টাফ রিপোর্টার:  খাগড়াছড়িতে  সাংবাদিক এলাহীর মুক্তির দাবিতে সাংবাদিক সমাজের ব্যানারে মানববন্ধন। রাঙ্গামাটির স্থানীয় পত্রিকা দৈনিক পার্বত্য চট্টগ্রাম

খাগড়াছড়িতে (অব:) কর্মকর্তা-কর্মচারী কল্যাণ সমিতি’র বাষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
মাটিরাঙ্গায় ট্রাক’র ভেতর লাশ পাওয়ার ঘটনায় শ্রমিকলীগ নেতা আটক
পর্যটকদের জন্য খাগড়াছড়ির বিনোদন কেন্দ্র উন্মুক্ত হচ্ছে কাল থেকে
স্টাফ রিপোর্টার:  খাগড়াছড়িতে  সাংবাদিক এলাহীর মুক্তির দাবিতে সাংবাদিক সমাজের ব্যানারে মানববন্ধন। রাঙ্গামাটির স্থানীয় পত্রিকা দৈনিক পার্বত্য চট্টগ্রাম ও পাহাড়২৪ডটকমের সম্পাদক ফজলে এলাহীকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৮ জুন বুধবার সকালে খাগড়াছড়ি সাংবাদিক ইউনিয়ন অফিসের সামনে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনে স্থানীয় ও আশপাশের উপজেলার সংবাদকর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।
খাগড়াছড়ি সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি, সিনিয়র সাংবাদিক প্রদীপ চৌধুরীর সভাপতিত্বে, নুরুচ্ছফা মানিকের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন,খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের সভাপতি ও প্রবীণ সংবাদিক জিতেন বড়ুয়া,সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক কানন আচার্য,খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সদস্য জহুর আহমদসহ গণমাধ্যমকর্মী,ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
সময়ের আলোচিত সাহসী সাংবাদিক সমীর মল্লিকের বক্তব্যে, ডিজিটাল নিরাপত্তার নামে কালো আইন বাতিল ও আইনের মাধ্যমে সাংবাদিকদের হয়রানির তীব্র নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে ফজলে এলাহীকে নিঃশর্ত মুক্তি দেওয়ার দাবি জানান।
বক্তারা আরো বলেন, সাংবাদিকরা সমাজের আয়না। তারা সমাজের নানান অসঙ্গতি, ভুল-ত্রুটি লেখনির মাধ্যমে তুলে ধরে সমাজকে সুন্দর পথে চলতে সাহায্য করে। কিন্তু শুধু সংবাদ পরিবেশনের কারণে কোনো সংবাদকর্মীকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়, তখন গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধের চেষ্টা করা হয়। স্বাধীন সাংবাদিকতায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহারের মাধ্যমে সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ করার চেষ্টা করা হচ্ছে। যা রাষ্ট্রের জন্য ক্ষতিকর। অনতিবিলম্বে মামলা বাতিলসহ ফজলে এলাহীকে মুক্তির দাবি জানান তারা।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ফজলে এলাহীকে তার অফিস থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ২০২০ সালের সংবাদ পরিবেশনের পরিপ্রেক্ষিতে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য ফিরোজা বেগম চিনু ও তার মেয়ে পৃথকভাবে দুটি মামলা করেন। পরবর্তীতে চট্টগ্রাম সাইবার ট্রাইব্যুনাল থেকে ওয়ারেন্ট ইস্যুর মাধ্যমে ফজলে এলাহীকে গ্রেপ্তার করা হয়।