রামগড়ের ফেনী নদীতে এবারও প্রাণহীন দুই বাংলার সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বারনী উৎসব 

রামগড়ের ফেনী নদীতে এবারও প্রাণহীন দুই বাংলার সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বারনী উৎসব 

খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি: খাগড়ছড়ির রামগড়-সাব্রুম সীমান্তবর্তী ফেনী নদীতে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বারুণী স্নান উৎসবে এবাও ভাটা পড়েছে। এ উৎসবকে ঘিরে বিগত কয়েক দশ

গুইমারাতে সেনাবাহিনীর সহায়তা প্রদান
অসহায়দের মুখে হাসি ফোটাতে একযোগে কাজ করতে হবে- কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, এমপি
রামগড়ে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত
খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি: খাগড়ছড়ির রামগড়-সাব্রুম সীমান্তবর্তী ফেনী নদীতে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বারুণী স্নান উৎসবে এবাও ভাটা পড়েছে। এ উৎসবকে ঘিরে বিগত কয়েক দশকে দুই দেশের লাখো মানুষের মিলনমেলা হতো।
২০১৭ সালে রোহিঙ্গারা ইসু এবং পরবর্তীতে করোনা পরিস্থিতির কানরে   ভারতের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিএসএফ সর্বোচ্চ সর্তকতা জারি করে সীমান্তে। একই সাথে বাংলাদেশের পক্ষে বিজিবিও সর্তকতামুলক নিরাপত্তা জোরদার করে। এতে করে গত কয়েক বছর ধরে বারনি স্নান উৎসব প্রানহীন হয়ে পড়ে। সরেজমিনে দেখা গেছে নদীর মাঝখানে সীমারেখার ফিতা টেনে দিয়েছে দুদেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী। পুণ্য লাভের আশায় দুই বাংলার মানুষ নিজ নিজ সীমারেখার মাধ্যমে স্নান করছে।
শত বছর থেকে চৈত্রের মধুকৃষ্ণা ত্রয়োদশী তিথিতে প্রতিবছর এই দিনে ফেনী নদীতে বারুণী স্নানে মিলিত হন দুই দেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষ। তারা পূর্ব পুরুষদের আত্মার শান্তির জন্য তর্পণ করে এখানে। দুই বাংলার মানুষ চায় অতীতের মত আবারো মুক্তভাবে চালু হয় এ উৎসব।