মানিকছড়িতে প্রতীক পেয়ে মাঠ সরগরমে প্রার্থীরা

Homeস্লাইড নিউজশিরোনাম

মানিকছড়িতে প্রতীক পেয়ে মাঠ সরগরমে প্রার্থীরা

মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি: ৪র্থ ধাপের ইউপি নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে নির্বাচনী মাঠ সরগরমে নেমেছে মানিকছড়ি তিন ইউপি’র শতাধিক প্রতিদ্বন্দ্বি

মানিকছড়িতে প্রয়াত শিক্ষক ও মারমা নেতা চিংসামং চৌধুরী স্মরণে প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন
ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবসে মানিকছড়িতে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা 
দীঘিনালায় হত্যার মামলায় আনসার সদস্যের মৃত্যুদন্ড, আদালতের রায়

মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি: ৪র্থ ধাপের ইউপি নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে নির্বাচনী মাঠ সরগরমে নেমেছে মানিকছড়ি তিন ইউপি’র শতাধিক প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী। গতকাল মঙ্গলবার সকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে রিটানিং কর্মকর্তারা চেয়ারম্যান পদে ৫জন,সংরক্ষিত পদে ২৯জন ও সাধারণ সদস্য পদে ৬৮জনের মাঝে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতীত বরাদ্দ করেন। এর পর পরই প্রার্থীরা ব্যানার, পোস্টার নিয়ে মাঠে প্রচারণায় নেমেছেন।

উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ের ডাটা এন্ট্রি অপারেটর মো. নুরুল আলম জানিয়েছেন, ৪র্থধাপের ইউপি নির্বাচনে ৭ ডিসেম্বর সকালে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। উপজেলার তিন ইউপি’র মধ্যে একটিতে দলীয় (নৌকা) চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ও তিন ইউপি’র ৯ওয়ার্ডে ৯জন সাধারণ সদস্য বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় অন্যদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে দলীয় ৩জন, বিদ্রোহী ১জন ,স্বতন্ত্র ১জন ও সংরক্ষিত সদস্য পদে ২৯জন এবং সাধারণ সদস্য পদে ৬৮ জনের মধ্যে সংশ্লিষ্ঠ রিটানিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করেছেন।

সকাল ১০টায় মানিকছড়ি ও তিনটহরী ইউপি’র দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটানিং কর্মকর্তা এসএম মহি উদ্দীন,মানিকছড়ি ইউপি’তে চেয়ারম্যান পদে নৌকা প্রতীকে মো. শফিকুর রহমান ফারুক ও হাতপাখা প্রতীকে মো.জামাল উদ্দীন এবং আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী যোগ্য মারমা(আনারস)প্রতীক তুলে দেন। এখানে সংরক্ষিত সদস্য পদে ১৩ ও সাধারণ পদে ২৮জনের মাঝে প্রতীক দেওয়া হয়েছে।

পরে তিনটহরী ইউপিতে একজন চেয়ারম্যান ও ২জন সাধারণ সদস্য বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় শুধু সংরক্ষিত পদে ৯জন ও সাধারণ সদস্য পদে ২১জনকে প্রতীক বরাদ্দ দেন।
এর পর বাটনাতলী ইউপি’র দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটানিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. শওকত আলী চৌধুরী, ইউপি’র চেয়ারম্যান পদে মো. আবদুর রহিম (নৌকা) ও স্বতন্ত্রপ্রার্থী মংসাপ্রূ চৌধুরী(চশমা) তুলে দেন। এর পর সংরক্ষিত সদস্য প্রার্থী ৭জন ও সাধারণ সদস্য প্রার্থী ১৯জনকে তাঁদের কাঙ্খিত প্রতীক রবাদ্দ করেন।

এর পর সকল প্রার্থীদের নিয়ে নির্বাচনী আইন-কানুন মেনে চলার ওপর গুরুত্বরোপ করে প্রত্যককে আচরণবিধি ধরিয়ে দিয়ে প্রচারণায় তা মেনে চলার ওপর তাগিদ দেন। ফলে বিকেল থেকে চেয়াম্যানসহ সকল প্রার্থীরা তৃণমূলে কমিটি গঠন ও ব্যানার,পোস্টার নিয়ে মাঠে ছড়িয়ে পড়নে।